Warning: Constant DISALLOW_FILE_EDIT already defined in /home/bdopenne/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/inc/template-functions.php on line 458
বাংলাদেশের বেকারত্ব মোকাবিলায় আশীর্বাদ হয়ে উঠছে ফ্রিল্যান্সিং - Open News
০২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

বাংলাদেশের বেকারত্ব মোকাবিলায় আশীর্বাদ হয়ে উঠছে ফ্রিল্যান্সিং

S A Jahid
  • আপডেট সময় ০৯:৪৩:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৪৬৩ বার পড়া হয়েছে

freelancing

বাংলাদেশে বেকারত্বের হার ক্রমশ বাড়ছিল, তবে ফ্রিল্যান্সিং খাত সেই সংকট কাটিয়ে উঠতে আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। গ্লোবাল ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের চাহিদা বাড়ছে, যা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বর্তমানে বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং খাতে শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশের প্রায় ৭ লাখ ফ্রিল্যান্সার বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করছেন। তারা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিংসহ বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন।

বিশ্বব্যাপী কর্মক্ষেত্রের ধরন বদলাচ্ছে, এবং অনলাইনভিত্তিক কাজের চাহিদা বাড়ছে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম তাদের দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে সেই সুযোগগুলো কাজে লাগাচ্ছেন। ফলে বেকারত্বের হার কমছে এবং অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল হচ্ছে।

একজন সফল ফ্রিল্যান্সার বলেন, “বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে কাজ করার স্বাধীনতা এবং ভালো উপার্জনের সুযোগ আমাকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেছে। বেকারত্বের চাপে না থেকে আমি নিজেই কর্মসংস্থান তৈরি করতে পেরেছি।”

সরকারও ফ্রিল্যান্সিং খাতকে আরও গতিশীল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে, যেমন- ফ্রিল্যান্সারদের প্রশিক্ষণ, ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা এবং ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা বৃদ্ধি।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, সঠিক দিকনির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা বৈশ্বিক ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে আরও বড় অবদান রাখতে সক্ষম হবেন এবং দেশের বেকারত্ব সমস্যা আরও কমবে।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণ এবং দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার কথা জানতে আমাদের সাথেই থাকুন!

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বাংলাদেশের বেকারত্ব মোকাবিলায় আশীর্বাদ হয়ে উঠছে ফ্রিল্যান্সিং

আপডেট সময় ০৯:৪৩:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশে বেকারত্বের হার ক্রমশ বাড়ছিল, তবে ফ্রিল্যান্সিং খাত সেই সংকট কাটিয়ে উঠতে আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। গ্লোবাল ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের চাহিদা বাড়ছে, যা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বর্তমানে বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং খাতে শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশের প্রায় ৭ লাখ ফ্রিল্যান্সার বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করছেন। তারা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিংসহ বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন।

বিশ্বব্যাপী কর্মক্ষেত্রের ধরন বদলাচ্ছে, এবং অনলাইনভিত্তিক কাজের চাহিদা বাড়ছে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম তাদের দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে সেই সুযোগগুলো কাজে লাগাচ্ছেন। ফলে বেকারত্বের হার কমছে এবং অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল হচ্ছে।

একজন সফল ফ্রিল্যান্সার বলেন, “বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে কাজ করার স্বাধীনতা এবং ভালো উপার্জনের সুযোগ আমাকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেছে। বেকারত্বের চাপে না থেকে আমি নিজেই কর্মসংস্থান তৈরি করতে পেরেছি।”

সরকারও ফ্রিল্যান্সিং খাতকে আরও গতিশীল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে, যেমন- ফ্রিল্যান্সারদের প্রশিক্ষণ, ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা এবং ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা বৃদ্ধি।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, সঠিক দিকনির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা বৈশ্বিক ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে আরও বড় অবদান রাখতে সক্ষম হবেন এবং দেশের বেকারত্ব সমস্যা আরও কমবে।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণ এবং দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার কথা জানতে আমাদের সাথেই থাকুন!