Warning: Constant DISALLOW_FILE_EDIT already defined in /home/bdopenne/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/inc/template-functions.php on line 458
বস্তিবাসীর আয়ের অর্ধেক চলে যায় ভাড়ায় -BD Open News
০৯:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

বস্তিবাসীর আয়ের অর্ধেক চলে যায় ভাড়ায়

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জুন ২০২২
  • / ২৪৬৭ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

বস্তির প্রতি বর্গকিলোমিটারে আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। শ্রমজীবী ​​মানুষ বস্তিবাসী।

ঢাকার সবচেয়ে বড় বস্তি কড়াইল। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন এই বস্তিটি প্রায় ৪০টি ফুটবল মাঠের সমান। এই বস্তিতে ১০ হাজারের বেশি বাড়ি রয়েছে। এখানে প্রতিটি রুমের (এক রুম) ভাড়া আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার টাকা।

এই বস্তির বাসিন্দারা গৃহকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও দিনমজুরসহ শ্রমজীবী ​​মানুষ। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের এক জরিপে দেখা গেছে, এসব বস্তিবাসীর আয়ের প্রায় অর্ধেক ব্যয় হয় শুধু ভাড়ায়।

আলী হোসেন নামে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী কড়াইল বস্তিতে থাকেন। পাঁচ জনের পরিবার নিয়ে দুই রুমের বাড়িতে থাকতে মাসে পাঁচ হাজার টাকা খরচ হয়। আলী হোসেন মানুষের বাড়ির পাইপ পরিষ্কার করেন। প্রতিদিন তার কাজ জোটে না। ফলে খাবারসহ ভাড়া মেটানো তার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। আলী হোসেনের মতো বস্তিতে বসবাসকারী এই নিম্ন আয়ের মানুষরা ভাড়া বাবদ কত টাকা খরচ করেন তা বুয়েটের জরিপে উঠে এসেছে। শনিবার বিকেলে বুয়েটের কাউন্সিল হলে ‘শহরে নিম্ন আয়ের আবাসন’ শীর্ষক সেমিনারে জরিপের ফলাফল উন্মোচন করা হয়।

জরিপ অনুযায়ী, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় বস্তি রয়েছে তিন হাজার চারশ’টি। এসব বস্তিতে অন্তত সাড়ে ছয় লাখ মানুষের বসবাস।

বেশিরভাগ বস্তি খাল, হ্রদ ও নদীর আশেপাশে। বস্তির গড় জনসংখ্যা প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ, যা ঢাকার অন্যান্য অংশে (বস্তি বাদে) গড় জনসংখ্যার ঘনত্বের তুলনায় ৫ গুণ বেশি। বস্তির প্রতিটি বাড়িতে পাঁচ থেকে আটজন মানুষ থাকেন। এসব বাড়ির জন্য কড়াইল বস্তির বাসিন্দাদের আয়ের প্রায় ৬ শতাংশ এবং মিরপুরের বাহানটেক বস্তিতে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়।

বাসা ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করতে হচ্ছে বস্তিবাসীদের। সব বস্তিতে পানীয় জলের অ্যাক্সেস নেই। বস্তির ভিতরে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হয়। এ জন্য একজন বস্তিবাসীকে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।

অন্যদিকে বস্তিতে তিন থেকে চারটি পরিবারের জন্য একটি টয়লেট রয়েছে। ফলে প্রয়োজনে টয়লেট ব্যবহার করতে বস্তিবাসীদের গড়ে সাত মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। আর বস্তির ভেতরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এতটাই নাজুক যে ভেতরে গেলেই মনে হয় জনাকীর্ণ জায়গা যেন বর্জ্যের স্তূপ।

বাসা ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে হচ্ছে বস্তিবাসীদের। সব বস্তিতে পানীয় জলের অ্যাক্সেস নেই। বস্তির ভিতরে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হয়। এ জন্য একজন বস্তিবাসীকে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।

অন্যদিকে বস্তিতে তিন থেকে চারটি পরিবারের জন্য একটি টয়লেট রয়েছে। ফলে প্রয়োজনে টয়লেট ব্যবহার করতে বস্তিবাসীদের গড়ে সাত মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। আর বস্তির ভেতরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এতটাই নাজুক যে ভেতরে গেলেই মনে হয় জনাকীর্ণ জায়গা যেন বর্জ্যের স্তূপ।

বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট

মিরপুরের বাউনিয়া বাঁধের স্লুইস গেট এলাকায় বস্তিবাসীদের জন্য মোট পাঁচটি ১৪ তলা ভবন নির্মাণ করছে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে তিনটি ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এই তিনটি ভবনে তিন শতাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে। বিভিন্ন বস্তিতে বসবাসকারী ৩০০ জনকে ভাড়ায় এসব ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ফ্ল্যাটের আয়তন 510 বর্গফুট (সাধারণ জায়গা সহ 63 বর্গফুট)। প্রতিটি ফ্ল্যাটে দুটি বেডরুম রয়েছে। এছাড়াও আছে লিভিং এবং ডাইনিং রুম, বারান্দা, টয়লেট এবং বাথরুম। প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য সরকার প্রতি মাসে সাড়ে চার হাজার টাকা ভাড়া দেবে।

তবে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অন্যান্য সেবার খরচ যোগ হবে (ইউটিলিটি বিল)। এতে আরও প্রায় তিন হাজার টাকা লাগবে। সব মিলিয়ে একজন বস্তিবাসীকে একটি ফ্ল্যাটে থাকতে মাসে খরচ করতে হয় প্রায় সাড়ে সাত হাজার টাকা। বস্তিবাসীদের জন্য ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট প্রকল্পের উদ্বোধন ও হস্তান্তর করা হয় গত বছরের ৩ আগস্ট।

একই দিনে ৩০০ বস্তিবাসীর হাতে ফ্ল্যাটের অস্থায়ী ‘লিজ’ হস্তান্তর করা হয়। তবে এখনও তাদের ফ্ল্যাটে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এদিকে যাদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তারা ভাড়া নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। অনেকে বলেছেন, ভাড়া না কমলে তারা ফ্ল্যাটে নড়বেন না।

এদিকে গতকাল বুয়েটের এক সেমিনারে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক আদিল মুহাম্মদ খান বলেছেন, বস্তিবাসীদের জন্য বহুতল আবাসিক ভবন কার্যকর হবে না। বস্তিবাসীরা যাতে চলাফেরা করতে পারে সেজন্য ভবন নির্মাণ করতে হবে। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা ছাড়া নিম্ন আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ভবন নির্মাণের পর বিক্রির চেয়ে ভাড়াভিত্তিক স্থানান্তর বেশি কার্যকর।

অতিরিক্ত খরচ সম্পর্কে প্রশ্ন

রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ আশরাফুল ইসলাম সেমিনারে বলেন, ঢাকায় প্রক্রিয়াধীন ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ) সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৫৫টি স্থান নির্বাচন করা হয়েছে

নিউজটি শেয়ার করুন

বস্তিবাসীর আয়ের অর্ধেক চলে যায় ভাড়ায়

আপডেট সময় ০৩:০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জুন ২০২২

বস্তির প্রতি বর্গকিলোমিটারে আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। শ্রমজীবী ​​মানুষ বস্তিবাসী।

ঢাকার সবচেয়ে বড় বস্তি কড়াইল। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন এই বস্তিটি প্রায় ৪০টি ফুটবল মাঠের সমান। এই বস্তিতে ১০ হাজারের বেশি বাড়ি রয়েছে। এখানে প্রতিটি রুমের (এক রুম) ভাড়া আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার টাকা।

এই বস্তির বাসিন্দারা গৃহকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও দিনমজুরসহ শ্রমজীবী ​​মানুষ। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের এক জরিপে দেখা গেছে, এসব বস্তিবাসীর আয়ের প্রায় অর্ধেক ব্যয় হয় শুধু ভাড়ায়।

আলী হোসেন নামে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী কড়াইল বস্তিতে থাকেন। পাঁচ জনের পরিবার নিয়ে দুই রুমের বাড়িতে থাকতে মাসে পাঁচ হাজার টাকা খরচ হয়। আলী হোসেন মানুষের বাড়ির পাইপ পরিষ্কার করেন। প্রতিদিন তার কাজ জোটে না। ফলে খাবারসহ ভাড়া মেটানো তার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। আলী হোসেনের মতো বস্তিতে বসবাসকারী এই নিম্ন আয়ের মানুষরা ভাড়া বাবদ কত টাকা খরচ করেন তা বুয়েটের জরিপে উঠে এসেছে। শনিবার বিকেলে বুয়েটের কাউন্সিল হলে ‘শহরে নিম্ন আয়ের আবাসন’ শীর্ষক সেমিনারে জরিপের ফলাফল উন্মোচন করা হয়।

জরিপ অনুযায়ী, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় বস্তি রয়েছে তিন হাজার চারশ’টি। এসব বস্তিতে অন্তত সাড়ে ছয় লাখ মানুষের বসবাস।

বেশিরভাগ বস্তি খাল, হ্রদ ও নদীর আশেপাশে। বস্তির গড় জনসংখ্যা প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ, যা ঢাকার অন্যান্য অংশে (বস্তি বাদে) গড় জনসংখ্যার ঘনত্বের তুলনায় ৫ গুণ বেশি। বস্তির প্রতিটি বাড়িতে পাঁচ থেকে আটজন মানুষ থাকেন। এসব বাড়ির জন্য কড়াইল বস্তির বাসিন্দাদের আয়ের প্রায় ৬ শতাংশ এবং মিরপুরের বাহানটেক বস্তিতে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়।

বাসা ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করতে হচ্ছে বস্তিবাসীদের। সব বস্তিতে পানীয় জলের অ্যাক্সেস নেই। বস্তির ভিতরে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হয়। এ জন্য একজন বস্তিবাসীকে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।

অন্যদিকে বস্তিতে তিন থেকে চারটি পরিবারের জন্য একটি টয়লেট রয়েছে। ফলে প্রয়োজনে টয়লেট ব্যবহার করতে বস্তিবাসীদের গড়ে সাত মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। আর বস্তির ভেতরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এতটাই নাজুক যে ভেতরে গেলেই মনে হয় জনাকীর্ণ জায়গা যেন বর্জ্যের স্তূপ।

বাসা ভাড়ার অতিরিক্ত খরচ ছাড়াও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে হচ্ছে বস্তিবাসীদের। সব বস্তিতে পানীয় জলের অ্যাক্সেস নেই। বস্তির ভিতরে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হয়। এ জন্য একজন বস্তিবাসীকে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।

অন্যদিকে বস্তিতে তিন থেকে চারটি পরিবারের জন্য একটি টয়লেট রয়েছে। ফলে প্রয়োজনে টয়লেট ব্যবহার করতে বস্তিবাসীদের গড়ে সাত মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। আর বস্তির ভেতরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এতটাই নাজুক যে ভেতরে গেলেই মনে হয় জনাকীর্ণ জায়গা যেন বর্জ্যের স্তূপ।

বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট

মিরপুরের বাউনিয়া বাঁধের স্লুইস গেট এলাকায় বস্তিবাসীদের জন্য মোট পাঁচটি ১৪ তলা ভবন নির্মাণ করছে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে তিনটি ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এই তিনটি ভবনে তিন শতাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে। বিভিন্ন বস্তিতে বসবাসকারী ৩০০ জনকে ভাড়ায় এসব ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ফ্ল্যাটের আয়তন 510 বর্গফুট (সাধারণ জায়গা সহ 63 বর্গফুট)। প্রতিটি ফ্ল্যাটে দুটি বেডরুম রয়েছে। এছাড়াও আছে লিভিং এবং ডাইনিং রুম, বারান্দা, টয়লেট এবং বাথরুম। প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য সরকার প্রতি মাসে সাড়ে চার হাজার টাকা ভাড়া দেবে।

তবে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অন্যান্য সেবার খরচ যোগ হবে (ইউটিলিটি বিল)। এতে আরও প্রায় তিন হাজার টাকা লাগবে। সব মিলিয়ে একজন বস্তিবাসীকে একটি ফ্ল্যাটে থাকতে মাসে খরচ করতে হয় প্রায় সাড়ে সাত হাজার টাকা। বস্তিবাসীদের জন্য ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট প্রকল্পের উদ্বোধন ও হস্তান্তর করা হয় গত বছরের ৩ আগস্ট।

একই দিনে ৩০০ বস্তিবাসীর হাতে ফ্ল্যাটের অস্থায়ী ‘লিজ’ হস্তান্তর করা হয়। তবে এখনও তাদের ফ্ল্যাটে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এদিকে যাদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তারা ভাড়া নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। অনেকে বলেছেন, ভাড়া না কমলে তারা ফ্ল্যাটে নড়বেন না।

এদিকে গতকাল বুয়েটের এক সেমিনারে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক আদিল মুহাম্মদ খান বলেছেন, বস্তিবাসীদের জন্য বহুতল আবাসিক ভবন কার্যকর হবে না। বস্তিবাসীরা যাতে চলাফেরা করতে পারে সেজন্য ভবন নির্মাণ করতে হবে। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা ছাড়া নিম্ন আয়ের মানুষের আবাসন সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ভবন নির্মাণের পর বিক্রির চেয়ে ভাড়াভিত্তিক স্থানান্তর বেশি কার্যকর।

অতিরিক্ত খরচ সম্পর্কে প্রশ্ন

রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ আশরাফুল ইসলাম সেমিনারে বলেন, ঢাকায় প্রক্রিয়াধীন ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ) সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৫৫টি স্থান নির্বাচন করা হয়েছে