Warning: Constant DISALLOW_FILE_EDIT already defined in /home/bdopenne/public_html/wp-content/themes/newsflashpro/inc/template-functions.php on line 458
অনুমতি ছাড়াই বরিশাল হোটেল চলছিল: মেয়র তাপস -BD Open News
১০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

অনুমতি ছাড়াই বরিশাল হোটেল চলছিল: মেয়র তাপস

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ অগাস্ট ২০২২
  • / ১৮৪০ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

রাজধানীর লালবাগের দেবীদাস ঘাট লেনে বরিশাল হোটেলে আইন মেনে ব্যবসা চলছে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস। মেয়র বলেন, হোটেল ব্যবসায়ীরা কোনো ধরনের ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই ব্যবসা চালাচ্ছেন।

হোটেলের পাশে অবৈধভাবে কারখানাটি স্থাপন করা হয়েছিল এবং ব্যবসায়িক লাইসেন্স ছাড়াই চলছিল। এখানে যারা বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ দিয়েছেন তাদেরও বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার।

গত সোমবার বরিশালে হোটেলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দগ্ধ হয়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে ফজলে নূর তাপস এসব কথা বলেন।

মেয়র বলেন, ‘এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন। কিন্তু এসব ব্যবসায়ীদের কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। আমরা সরকারকে অনুরোধ করব কারখানা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য। আপাতত ৫শ হলেও কারখানা হস্তান্তরের ওপর জোর দেওয়া হবে।

এ ধরনের অবৈধ কারখানা বন্ধে আমাদের চিরুনি অভিযান চলছে। প্রতি বছরই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। এগুলো পুরোপুরি রোধ করা তখনই সম্ভব যখন আমরা এসব কারখানা হস্তান্তর করতে পারি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতার গুরুত্ব উল্লেখ করে মেয়র বলেন, “এছাড়াও পুরান ঢাকার বাসিন্দারা না বুঝলে এসব দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে না। এসব দুর্ঘটনা রোধে আমরা মন্ত্রিপরিষদ অধিদপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেব, যা আমাদের আঞ্চলিক ঝুঁকি কমিটি দ্বারা প্রস্তুত করা হচ্ছে।

এ সময় মেয়র বলেন, পুরান ঢাকা হবে পর্যটন নগরী। সেখানে আমরা একে ঝুঁকিপূর্ণ শহরে পরিণত করেছি।’ ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

অনুমতি ছাড়াই বরিশাল হোটেল চলছিল: মেয়র তাপস

আপডেট সময় ০৮:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ অগাস্ট ২০২২

রাজধানীর লালবাগের দেবীদাস ঘাট লেনে বরিশাল হোটেলে আইন মেনে ব্যবসা চলছে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস। মেয়র বলেন, হোটেল ব্যবসায়ীরা কোনো ধরনের ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই ব্যবসা চালাচ্ছেন।

হোটেলের পাশে অবৈধভাবে কারখানাটি স্থাপন করা হয়েছিল এবং ব্যবসায়িক লাইসেন্স ছাড়াই চলছিল। এখানে যারা বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ দিয়েছেন তাদেরও বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার।

গত সোমবার বরিশালে হোটেলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দগ্ধ হয়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে ফজলে নূর তাপস এসব কথা বলেন।

মেয়র বলেন, ‘এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন। কিন্তু এসব ব্যবসায়ীদের কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। আমরা সরকারকে অনুরোধ করব কারখানা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য। আপাতত ৫শ হলেও কারখানা হস্তান্তরের ওপর জোর দেওয়া হবে।

এ ধরনের অবৈধ কারখানা বন্ধে আমাদের চিরুনি অভিযান চলছে। প্রতি বছরই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। এগুলো পুরোপুরি রোধ করা তখনই সম্ভব যখন আমরা এসব কারখানা হস্তান্তর করতে পারি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতার গুরুত্ব উল্লেখ করে মেয়র বলেন, “এছাড়াও পুরান ঢাকার বাসিন্দারা না বুঝলে এসব দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে না। এসব দুর্ঘটনা রোধে আমরা মন্ত্রিপরিষদ অধিদপ্তরে প্রতিবেদন জমা দেব, যা আমাদের আঞ্চলিক ঝুঁকি কমিটি দ্বারা প্রস্তুত করা হচ্ছে।

এ সময় মেয়র বলেন, পুরান ঢাকা হবে পর্যটন নগরী। সেখানে আমরা একে ঝুঁকিপূর্ণ শহরে পরিণত করেছি।’ ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।