০২:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

সুনামগঞ্জে আটকে পড়া ঢাবি শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৫৯:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুন ২০২২
  • / ১৪৬৩ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

সুনামগঞ্জে গিয়ে বন্যায় আটকে পড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন নিজেই শহরের পানশী রেস্টুরেন্টে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন। সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের সরিয়ে জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ঢাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শোয়েব আহমেদ মুঠোফোনে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে একটি মাতাল রেস্তোরাঁ থেকে উদ্ধার করে জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে আসা হয়। যদিও এখানকার অবস্থা তেমন ভালো নয়। আমরাও পুলিশ লাইনের ভেতরে হাঁটু গেড়ে বসে আছি। আমরা লাঞ্চ এবং ডিনার করেছি, এখানে রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা আর্মি কন্ট্রোলারের সাথে কথা বলেছি। তারা স্পিড বোট পাঠাচ্ছে। তারপর আমরা সিলেট যাব। তারপর হয়তো সেখান থেকে ঢাকায় ফিরব। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও আমাদের বিভাগের চেয়ারম্যান সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।

উল্লেখ্য, গত ১৪ জুন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে সুনামগঞ্জে যান তারা। তাদের মধ্যে সাতজন ছাত্রী রয়েছে। ভ্রমণের একপর্যায়ে সুনামগঞ্জের একটি রেস্টুরেন্টে হঠাৎ বন্যার পানিতে আটকা পড়েন তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

সুনামগঞ্জে আটকে পড়া ঢাবি শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে

আপডেট সময় ০৩:৫৯:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুন ২০২২

সুনামগঞ্জে গিয়ে বন্যায় আটকে পড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন নিজেই শহরের পানশী রেস্টুরেন্টে গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন। সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের সরিয়ে জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ঢাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শোয়েব আহমেদ মুঠোফোনে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে একটি মাতাল রেস্তোরাঁ থেকে উদ্ধার করে জেলা পুলিশ লাইনে নিয়ে আসা হয়। যদিও এখানকার অবস্থা তেমন ভালো নয়। আমরাও পুলিশ লাইনের ভেতরে হাঁটু গেড়ে বসে আছি। আমরা লাঞ্চ এবং ডিনার করেছি, এখানে রাতের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা আর্মি কন্ট্রোলারের সাথে কথা বলেছি। তারা স্পিড বোট পাঠাচ্ছে। তারপর আমরা সিলেট যাব। তারপর হয়তো সেখান থেকে ঢাকায় ফিরব। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও আমাদের বিভাগের চেয়ারম্যান সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।

উল্লেখ্য, গত ১৪ জুন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে সুনামগঞ্জে যান তারা। তাদের মধ্যে সাতজন ছাত্রী রয়েছে। ভ্রমণের একপর্যায়ে সুনামগঞ্জের একটি রেস্টুরেন্টে হঠাৎ বন্যার পানিতে আটকা পড়েন তারা।