১২:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪

আগামীকাল থেকে রাত ৮টার পর থেকে কাঁচাবাজার, দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৪০:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২
  • / ১০৬৪ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বাঁচাতে রাত ৮টার পর দোকানপাট, স্টল ও কাঁচামালের বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সোমবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। রোববার সচিবালয়ে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১৬ জুন রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করে। অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী ড. সে কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

তবে এ সিদ্ধান্ত থেকে বাদ পড়েছে বেশ কয়েকটি সেবা খাত। যেমন রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দর, পরিবহন পরিষেবা টার্মিনাল, হাসপাতাল, কবর ও দাফনের দোকান, ওষুধ ও অপারেশন সরঞ্জামের দোকান, নাপিত এবং হেয়ারড্রেসারের দোকান, ক্লাব, হোটেল, রেস্তোরাঁ, খাবারের দোকান, সিনেমা, থিয়েটার, পেট্রোলের খুচরা বিক্রয় যেকোন পয়ঃনিষ্কাশন বা স্যানিটেশন কার্যক্রম এই নির্দেশিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে. এছাড়া মদ, বিড়ি ও সিগারেটের দোকান, সংবাদপত্র, খাবারের দোকানও রাত ৮টার পর বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের বাইরে থাকবে।

তবে বাসর গলিতে মুদি দোকান খোলা থাকবে কি না সাংবাদিকদের প্রশ্নে শ্রম প্রতিমন্ত্রী ও সচিব স্পষ্ট কোনো উত্তর দিতে পারেননি।

বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন জানান, ঈদুল আজহা ১ থেকে ১০ জুলাই। এ সময় তিনি রাত ১০টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার দাবি জানান। জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের (গতকাল) বৈঠকের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। এই দাবিটিও সেখানে অন্তর্ভুক্ত করা হবে

নিউজটি শেয়ার করুন

আগামীকাল থেকে রাত ৮টার পর থেকে কাঁচাবাজার, দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে

আপডেট সময় ০২:৪০:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বাঁচাতে রাত ৮টার পর দোকানপাট, স্টল ও কাঁচামালের বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সোমবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। রোববার সচিবালয়ে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১৬ জুন রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করে। অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী ড. সে কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

তবে এ সিদ্ধান্ত থেকে বাদ পড়েছে বেশ কয়েকটি সেবা খাত। যেমন রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দর, পরিবহন পরিষেবা টার্মিনাল, হাসপাতাল, কবর ও দাফনের দোকান, ওষুধ ও অপারেশন সরঞ্জামের দোকান, নাপিত এবং হেয়ারড্রেসারের দোকান, ক্লাব, হোটেল, রেস্তোরাঁ, খাবারের দোকান, সিনেমা, থিয়েটার, পেট্রোলের খুচরা বিক্রয় যেকোন পয়ঃনিষ্কাশন বা স্যানিটেশন কার্যক্রম এই নির্দেশিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে. এছাড়া মদ, বিড়ি ও সিগারেটের দোকান, সংবাদপত্র, খাবারের দোকানও রাত ৮টার পর বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের বাইরে থাকবে।

তবে বাসর গলিতে মুদি দোকান খোলা থাকবে কি না সাংবাদিকদের প্রশ্নে শ্রম প্রতিমন্ত্রী ও সচিব স্পষ্ট কোনো উত্তর দিতে পারেননি।

বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন জানান, ঈদুল আজহা ১ থেকে ১০ জুলাই। এ সময় তিনি রাত ১০টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার দাবি জানান। জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের (গতকাল) বৈঠকের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। এই দাবিটিও সেখানে অন্তর্ভুক্ত করা হবে